একটি পি টাইপ সেমিকন্ডাক্টরের উত্তর পাশে এন টাইপ অথবা একটি এন টাইপ সেমিকন্ডাক্টরের উত্তর পাশে পি টাইপ সেমিকন্ডাক্টর যুক্ত করে যে ডিভাইস তৈরি করা হয় তাকে ট্রানজিস্টর বলে (পাশের চিত্র দ্রষ্টব্য)। Transfer of Resistor কথাটি থেকে ট্রানজিস্টর নামের উৎপত্তি হয়েছে। এটি এমন এক ধরনের রেজিস্টর বা ইলেকট্রিক্যাল সিগন্যালকে বিবর্ধিত করতে পারে এবং ইনপুটের সিগন্যালকে আউটপুটে পাঠাতে পারে। ট্রানজিস্টরের তিনটি টার্মিনাল থাকে বা ইমিটার, বেজ এবং কালেক্টর নামে পরিচিত।
ট্রানজিস্টরের শ্রেণি বিভাগ
পোলারিটির উপর ভিত্তি করে ট্র্যাজিস্টরকে দুই ভাগে ভাগ করা হয়েছে-
• বাইপোলার জাংশন ট্রানজিস্টর (BJT) • ইউনিপোলার সলিড স্টেট ট্রানজিস্টর
বাইপোলার জংশন ট্রানজিস্টর কে আবার দুই ভাগে ভাগ করা যায়-
• পি এন পি ট্রানজিস্টর (PNP) • এন পি এন ট্রানজিস্টর (NPN)
ইউনিপোলার ট্রানজিস্টরকে দুই ভাগে ভাগ করা হয়-
• JFET (Junction Field Effect Transistor)
• MOSFET (Metal Oxide Semiconductor Field Effect Transistor).
ট্রানজিস্টর বারাসিং
ট্রানাজিস্টরকে কার্যক্ষম করার জন্য এতে বিশেষ নিয়মে ভোল্টেজ প্রয়োগ করতে হয় এই বিশেষ নিয়মে ট্রানজিস্টরে ভোল্টেজ প্রয়োগ করাকে ট্রানজিস্টর বায়াসিং বলে।
বায়াসিং এর শর্ত
• ইমিটার বেজ সব সময় ফরোয়ার্ড বায়াস হবে
• বেজ কালেক্টর সব সময় রিভার্স বায়াস হবে
• পি এন পি এবং এন পি এন উভয় ধরনের ট্রানজিস্টরের ক্ষেত্রে এই শর্ত প্রযোজ্য
ট্রানজিষ্টরের ব্যবহার
• ইলেকট্রনিক্স সুইচিং এ • এ্যামপ্লিফায়ার হিসেবে
• অসিলেটরে • ইনভার্টার
• সেন্সরে এটি ব্যাবহৃত হয়
শ্রেণির তাত্ত্বিক কাজ
আরএসি এর কাজে ব্যবহৃত ইলেকট্রনিক্স কম্পোনেন্টের নাম ও এদের প্রতীকসহ তালিকা প্রস্তুত কর।
পদ্ধতি
প্রয়োজনীয় নিরাপত্তা সহকারে স্টোররুমের সব ইলেকট্রনিক্স সরঞ্জাম ও কম্পোনেন্ট থেকে আরএসি ক্ষেত্রে ব্যবহৃত সরঞ্জাম ও কম্পোনেন্ট বাছাই করি এবং নিচের টেবিলে তথ্য গুলো সাজিয়ে পর্যালোচনা করি । কাজ শেষে পরিষ্কার করি ও যথা স্থানে মালামাল গুছিয়ে রাখি।
ক্রমিক নং | কম্পোনেন্টের নাম | কম্পোনেন্টের স্পেসিফিকেশন | কম্পোনেন্টের প্রতীক | টুলসের নাম | টুলসের চিত্র | ফলাফল |
---|---|---|---|---|---|---|
আরও দেখুন...